July 1, 2024, 10:18 am

সংবাদ শিরোনাম
শার্শায় এইসএসসি ও আলিম পরীক্ষার প্রথমদিনে অনুপস্থিত- ৪৬ ১ জুলাই কাজী জাফর আহমদ এর ৮৫তম জন্মবার্ষিকী বন্যার্ত আশ্রয় কেন্দ্রে ফ্রি চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ বিশ্ব যোগ দিবস ২০২৪ পালিত কুড়িগ্রামের রাজারহাটে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু চিলমারীতে আবারও শিক্ষক জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযোগ দুর্নীতিরোধে দুর্নীতিবাজদের তালিকা প্রণয়ন এবং কমপক্ষে যাবজ্জীবন শাস্তির দাবিতে বেনজীর-মতিউর-এর কুশপুত্তুলিকা দাহ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর মোবাইল যুগে প্রবেশের জন্য বাণিজ্যিক ফাইভজি অ্যাডভান্সের ওপর হুয়াওয়ের গুরুত্বারোপ পটুয়াখালীতে ২৬ হাজার ৮ শত ৮০ পিচ ক্যান নিষিদ্ধ বিয়ার সহ আটক-৩ রংপুর বিভাগের সমবায় কর্মকর্তা ও সমবায়ী কর্তাদের নৈরাজ্যে কোটি কোটি টাকা লোপাট-দিশেহারা সাধারণ সমবায়ী

তানোরে ওএমএস আর খাদ্যবান্ধব কার্যক্রমে স্বস্তির নি:শ্বাস

এস আর,সোহেল রানা(রাজশাহী)তানোর,প্রতিনিধিঃ
দুই হাজার কেজি করে চাল বিক্রি করবেন। যার কারনে হাজার হাজার পরিবার স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলতে পারছেন। বাজারে ৫০ টাকা কেজির নিচে কোন জাতীয় চাল নেই। আর বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা তারপরও দেশব্যাপী এধরনের জনকল্যাণ মুলুক উন্নয়নের কথা কারো মুখে নেয়। দুই লক্ষ মানুষের উপজেলায় যদি হাজার হাজার পরিবার স্বস্তি পায়, তাহলে সারা দেশে কত কোটি পরিবার স্বস্তিতে দিনপার করছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না জানান, কোভিট-১৯ রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারনে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। বিশ্বের মোড়ল দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। সেখানে বাংলাদেশের মত দেশে কোটিকোটি পরিবার এসব সুবিধা পেয়ে স্বস্তিতে দিন যাপন করছেন। আর তানোরে এসময় মানষের কাজকাম থাকেনা। যারা পৌর নাগরিক তারা মাত্র ৩০ টাকা কেজিতে ওএমএস চাল কিনতে পারছেন। ইউপি বাসী যাদের কার্ড রয়েছে  তারা ১৫ টাকা কেজিতে মাসে ৩০ কেজি চাল কিনতে পারবেন। আর এসব উন্নয়নের কথা কেউ বলেনা। শিক্ষা, বিধবা, বয়স্ক, গর্ভবতী, প্রতিবন্ধী ভাতা,সেচে ভুর্তুকি,বছরের প্রথম দিনে বিনা মুল্যে বই বিতরন, বিনা মুল্যে ভিজিডি, সকল ধর্মীয় উৎসবে সরকারী অনুদা, সবচেয়ে বড় ব্যাপার গৃহহীনদের বাড়ি উপহার।
আমার জীবনে অনেক বাজেট অধিবেশনের বক্তব্য শুনেছি। কিন্তু সরকারের এসব উন্নয়নের কথা কেউ না বললেও তানোরের পোড়া মাটির শহীদ পরিবারের সন্তান সংসদ ফারুক চৌধুরী এসব অদৃশ্য উন্নয়নের কথা তুলে ধরে তিনি বলেছিলেন, বাজেটে আমার এলাকার জনগন কি পেল, আমার ভাগ্যে জনগনের জন্য কি বয়ে আনল বাজেট, এবং গ্রামীন মানুষেরা এসব অদৃশ্য উন্নয়নের জন্য আজ অনেক সুখে দিনপার করছেন। দলমত নির্বিশেষে সবাই এসুবিধা পাচ্ছেন।
এটা সম্ভব হয়েছে মমতাময়ী বঙ্গকন্যা প্রধানমন্ত্রী আছেন বলেই। সুতরাং মমতাময়ীকে আমাদের টিকিয়ে রাখতে হবে এবং আগামীতে বাজেট পেশ করার দু তিন মাস আগে থেকে সংসদ সদস্যদের মতামত নেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন। তিনি বরেন্দ্র এলাকার দরিদ্র ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীরসহ অসচ্ছল অসহায়দের জন্য শতভাগ ভাতার দাবিও পেশ করেছেন।
Attachments area
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর